Books

গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র
শ্রেণি : উচ্চ মাধ্যমিক
বিভাগ : বিজ্ঞান
সংস্করণ : ২০২২
পৃষ্ঠা : ৮৮০
সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য (MRP): ৪১০ টাকা
শ্রেণি : উচ্চ মাধ্যমিক
বিভাগ : বিজ্ঞান
সংস্করণ : ২০২২
পৃষ্ঠা : ৮৮০
সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য (MRP): ৪১০ টাকা

১. বইটিতে NCTB অনুমোদিত ও মানসম্মত সকল পাঠ্যবইয়ের গাণিতিক সমস্যার সম্পূর্ণ সমাধান দেওয়া হয়েছে।
২. প্রতিটি অধ্যায়ে বিভিন্ন টপিকের ওপর Basic concept দেওয়া হয়েছে এবং সূত্রগুলো কীভাবে প্রতিপাদন করা হয়েছে তাও দেখানো হয়েছে।
৩. সূত্র ব্যবহার করে কীভাবে সমস্যা সমাধান করবে তা ‘সমাধানের নিয়ম’ শিরোনামে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
৪. প্রতিটি টপিক আলোচনার ক্ষেত্রে টপিকভিত্তিক সূত্রগুলোকে একত্রিত করে একটি ছকের মাধ্যমে তাদের পরিচিতি ও একক সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়েছে।
৫. কোনো নির্দিষ্ট টপিকে যত ধরনের সূত্র আছে তার ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের উদাহরণ দেওয়া হয়েছে।
৬. কোনো সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে সূত্রগুলো কীভাবে সহজে প্রয়োগ করা যায় বিস্তারিতভাবে তার ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। ব্যতিক্রমী অঙ্কগুলোর ক্ষেত্রে সমাধানের পূর্বে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীরা সহজেই অঙ্কটি বুঝতে পারবে।
৭. পদার্থবিজ্ঞানের গাণিতিক অংশের ক্ষেত্রে চিত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সেজন্যে চিত্রগুলোকে নির্ভুল ও নিখুঁতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
৮. বইটিতে প্রয়োজনীয় রাশি, প্রতীক, গুরুত্বপূর্ণ সূত্র ও সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটরের ব্যবহার সংযোজন করা হয়েছে যা নির্ভুলভাবে গাণিতিক সমস্যাবলির সমাধানে সহায়তা করবে।
৯. বুয়েট ও মেডিকেলসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার গাণিতিক ও বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর দেওয়া হয়েছে। তাই এ বইটি অনুসরণ করলে কেবল এইচএসসি পরীক্ষাতেই নয়, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাতেও সাফল্য পাওয়া যাবে।
২. প্রতিটি অধ্যায়ে বিভিন্ন টপিকের ওপর Basic concept দেওয়া হয়েছে এবং সূত্রগুলো কীভাবে প্রতিপাদন করা হয়েছে তাও দেখানো হয়েছে।
৩. সূত্র ব্যবহার করে কীভাবে সমস্যা সমাধান করবে তা ‘সমাধানের নিয়ম’ শিরোনামে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
৪. প্রতিটি টপিক আলোচনার ক্ষেত্রে টপিকভিত্তিক সূত্রগুলোকে একত্রিত করে একটি ছকের মাধ্যমে তাদের পরিচিতি ও একক সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়েছে।
৫. কোনো নির্দিষ্ট টপিকে যত ধরনের সূত্র আছে তার ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের উদাহরণ দেওয়া হয়েছে।
৬. কোনো সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে সূত্রগুলো কীভাবে সহজে প্রয়োগ করা যায় বিস্তারিতভাবে তার ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। ব্যতিক্রমী অঙ্কগুলোর ক্ষেত্রে সমাধানের পূর্বে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীরা সহজেই অঙ্কটি বুঝতে পারবে।
৭. পদার্থবিজ্ঞানের গাণিতিক অংশের ক্ষেত্রে চিত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সেজন্যে চিত্রগুলোকে নির্ভুল ও নিখুঁতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
৮. বইটিতে প্রয়োজনীয় রাশি, প্রতীক, গুরুত্বপূর্ণ সূত্র ও সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটরের ব্যবহার সংযোজন করা হয়েছে যা নির্ভুলভাবে গাণিতিক সমস্যাবলির সমাধানে সহায়তা করবে।
৯. বুয়েট ও মেডিকেলসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার গাণিতিক ও বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর দেওয়া হয়েছে। তাই এ বইটি অনুসরণ করলে কেবল এইচএসসি পরীক্ষাতেই নয়, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাতেও সাফল্য পাওয়া যাবে।